প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম বলেন, স্বাস্থ্য ক্যাম্পেইনে মানুষের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে অনেক দেশ থেকে এগিয়ে রয়েছে। মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের কারণেই বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচীসহ জাতীয় ভিটামিন ক্যাম্পেইন শতভাগ সফল হয়েছে। যা সমগ্র পৃথিবীর জন্য একটি অনুসরণীয় উদহারণ। জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন ২০২৫ এর সফলতা কামনা তিনি বলেন, ভিটামিন এ ক্যাপসুল অন্ধত্ব প্রতিরোধে বড় ধরণের ভূমিকা রাখে। প্রতি ৬ মাস পর পর এই ক্যাপসুল শিশুদের খাওয়ালে শিশুরা রাতকানাসহ অন্ধত্ব থেকে মুক্ত থাকবে। আজকে যেসকল অভিভাবকবৃন্দ তাদের সন্তানদের এ ক্যাপসুল খাওয়াতে নিয়ে এসেছেন, তাদের অভিনন্দন জানাই এবং ছয় মাস পরে তাদের সন্তানদের নিয়ে আবারও আসবেন আমরা সেই অপেক্ষা থাকব।
আজকের ক্যাম্পেইনে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদেরকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয় এবং ১ বছর থেকে অনুর্ধ্ব ৫ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের একটি কওে লাল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।














