একটি জাতীয় দৈনিকে ‘ডাকসু ও হল সংসদ: জয়ী প্রার্থীদের তালিকা’ শীর্ষক শিরোনামে একটি সংবাদ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটিতে ফজলুল হক মুসলিম হল ও মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের কয়েকজন প্রার্থীর ভোট সংখ্যা একই দেখানো হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই ধরনের অপতথ্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
প্রকৃতপক্ষে, ফজলুল হক মুসলিম হলে সহ সভাপতি (ভিপি) পদে মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) ৮৪১, মো. আবিদুল ইসলাম খান ১৮১, উমামা ফাতেমা ১৫৩, আব্দুল কাদের ৪৭, শামীম হোসেন ১৪১ ভোট পেয়েছেন। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এস এম ফরহাদ ৫৮৯, শেখ তানভীর বারী হামিম ২২৮, মেঘমল্লার বসু ৯৯, মো. আবু বাকের মজুমদার ৩৪১ ভোট পেয়েছেন। সহ সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে তানভীর আল হাদী মায়েদ ১৮৮, মো. মহিউদ্দিন খাঁন ৭০৫ ও আশরেফা খাতুন ৩৫ ভোট পেয়েছেন।
অন্যদিকে, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে সহ সভাপতি (ভিপি) পদে মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) ৬৭৪, মো. আবিদুল ইসলাম খান ২৪৮, উমামা ফাতেমা ১৫১, শামীম হোসেন ১৩১ ও আব্দুল কাদের ৭০ ভোট পেয়েছেন। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এস এম ফরহাদ ৫৪৪, মো. আবু বাকের মজুমদার ৭২ ও শেখ তানভীর বারী হামিম ৩৩৪টি ভোট পেয়েছেন। সহ সাধারণ সম্পাদক পদে (এজিএস) মো. মহিউদ্দিন খাঁন ৫৭৭, তানভীর আল হাদী মায়েদ ২৩৪ ও আশরেফা খাতুন ২৮টি ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্পষ্ট জানাচ্ছে যে, এই ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার অপচেষ্টা কারও জন্যই শোভন নয়